কলকাতা ব্যুরো: হাতরাস নিয়ে তরজা জারি রাজনৈতিক মহলে। উত্তরপ্রদেশের বিজেপি নেতা সিদ্ধার্থ নাথ সিং বলেন, প্রচার পাওয়ার জন্যই হাতরাসের পথে রওনা হয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। গতকালই যমুনা এসপ্রেস ওয়েটে হাতরাস যাওয়ার পথে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে মহামারী আইন ভাঙার জন্য। একইসঙ্গে আরো ২০৩ জন কংগ্রেস কর্মীর বিরুদ্ধেও মামলা করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।
এই ঘটনা নিয়ে পাল্টা দেগেছেন তৃনমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, এই নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানানোর মতো ভাষা নেই। পরিবারের সম্মতি না নিয়েই শেষকৃত্য করে দেওয়া হলো ওই নির্যাতিতার। যা আরো খারাপ ঘটনা। আমরা ওই পরিবারের পাশে আছি। এদিন হাতরাসে ওই নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলার আগেই আটকে দেওয়া হয় তৃণামূলের এক প্রতিনিধি দলকে।
ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশের এডিজি দাবি, করেছেন, ধর্ষণের কোনো প্রমান মেলেনি। তার জিভও কাটা হয়নি। প্রশ্ন উঠছে, তবে কেন রাতের অন্ধকারে পরিবারকে না দেখিয়েই দাহ করা হলো ওই নির্যাতিতাকে ?