Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»দেশ-দুনিয়া»দেশ»বিতর্ক খাবার কেড়েছে
দেশ

বিতর্ক খাবার কেড়েছে

adminBy adminAugust 4, 2020Updated:August 4, 2020No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

রাজা ব্যানার্জি

প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো রাম মন্দির- বাবরি মসজিদ বিতর্কটি মূলত হিন্দু মুসলিম বিতর্ক। বিতর্কটা আরো মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল ওই ঘটনার পর গোটা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দাঙ্গার খবর এলেও, অযোধ্যা নগরী বা ফৈজাবাদ জেলাতে কোন দাঙ্গা হয়নি। এখন অবশ্য ফৈজাবাদ নামে কোন জেলা নেই। যোগী আদিত্যনাথের রাজত্বে এলাহাবাদ, মুঘলসরাই-র মত ফৈজাবাদেরও নাম পাল্টে গোটা জেলাই এখন অযোধ্যা। ছোট্ট অযোধ্যা নগরীতে মুসলিম আছেন প্রায় ৩০ হাজার, গোটা জেলায় ৮ লক্ষ। দীর্ঘদিন ধরেই মিলেমিশে একসাথে সহাবস্থান করছেন দুই সম্প্রদায়ের মানুষ। সুখে-দুঃখে, বিবাহে-মৃত্যুতে পাশে গিয়ে দাঁড়াতে গেলে ধর্ম বাধা হয়নি কখনোই।

রাম জন্মভূমিতে ঢুকতে গেলে প্রথমেই পড়বে হনুমানগঢ়ি। একটি ছোট্ট টিলার মাথায় হনুমানের মন্দির। বিশ্বাস করা হয়, ওই টিলার উপর বসেই রামচন্দ্রের বাসভবন পাহারা দিতেন পবনপুত্র। হনুমানগঢ়ির রাস্তা জুড়ে নানা রকম পসরা সাজিয়ে বসে আছে হাজারো দোকান। যে কোনো তীর্থস্থানের প্রবেশ পথে যেমন দেখা যায়। প্রচুর দোকান রয়েছে যার মালিক মুসলিম। রাম-সীতা-হনুমানের দেওয়ালচিত্র কিংবা পট থেকে শুরু করে ওঁ বা স্বস্তিক চিহ্ন আঁকা পতাকা – বাড়িতে বসেই বংশ পরম্পরায় এইসব বানান তাঁরা। রাম মন্দির বিতর্কের নিষ্পত্তি হাসি ফুটিয়েছে তাঁদের মুখে। তাঁদেরই একজন ইউসুফ জামাল, ফুলের দোকানী। জানালেন, প্রশাসনের কড়াকড়িতে দর্শনার্থীরা খোলা মনে আসতে পারেন না। আদালতের রায় হোক বা অন্য যেকোনো কারণে যখন-তখন কারফিউ ডেকে দেওয়া হতো, মার খেত ব্যবসা। এবার সেই সমস্যা ঘুচলো।

শীর্ষ আদালতের রায়ে খুশি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের হয়ে এই মামলার অন্যতম অংশীদার ইকবাল আনসারি। বললেন, রাম মন্দির হোক তা তো আমরাও চাই। কয়েক পুরুষ ধরে এখানে দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে রয়েছে। তার সঙ্গে এটাও চাই, যে ভাবে মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছিল তার প্রতিকার করুক আদালত। শাস্তি হোক দোষীদের। আর মনে রাখবেন, ঐদিন কোন স্থানীয় হিন্দু কিন্তু মসজিদে চড়াও হয় নি। যা করেছে সব বাইরে থেকে আসা গুন্ডারা।

ঘিঞ্জি অযোধ্যা নগরীতে হাঁফ ছাড়ার জায়গা হল সরযূর তীর। বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সকলেই প্রাতঃভ্রমণ বা সান্ধ্যভ্রমণ সারতে আসেন নদীর ধারে। এই নদীতেই একদিকে যেমন হয় তর্পণ, আরতি তেমনই রয়েছে নৌকা বিহারের ব্যবস্থাও। নদীর পাড়ে বসে ছেলে ছোকরাদের আড্ডা। তেমনই এক স্থানীয় যুবক পারভেজ আলম। বয়স বছর পঁচিশ। জোর গলায় বললেন, এই রায়টার দিকেই তাকিয়ে ছিলেন তিনি। অবশেষে মন্দির যে হচ্ছে, এটা তাঁর কাছে অত্যন্ত খুশির খবর। বাকি যুবকদেরও একই মত। সবার সঙ্গে কথা বলে যা বোঝা গেল তার সারমর্ম হলো, ধর্ম আর রাজনীতির কারবারিরা নিজেদের স্বার্থে দীর্ঘদিন ধরে জিইয়ে রেখেছেন রাম মন্দির বিতর্ক। তাতে শুধু ক্ষতি নয়, সর্বনাশ হয়েছে অযোধ্যার। কোনো উন্নয়ন হয়নি শহরে, পড়াশোনা করেও উপযুক্ত চাকরি পাচ্ছেন না তাঁরা। এঁদেরই কেউ সামান্য চার-পাঁচ হাজার টাকা মাইনে তে মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ এর কাজ করেন। কেউ দোকানে দোকানে মাল ফেরি করে বেড়ান, কেউ আবার সম্পূর্ণ বেকার। সরকার জানিয়েছে, রাম মন্দিরকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। তৈরি হবে এয়ারপোর্ট, বানানো হবে পাঁচতারা হোটেল। এক ধাক্কায় বেড়ে যাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ। সেই আশাতেই বুক বেঁধে আছেন তাঁরা। স্থানীয় এক তরতাজা যুবক পরিষ্কার বললেন, এসব মন্দির মসজিদ নিয়ে আমরা ভাবি না। কোথায় মন্দির ছিল আমরা জানিনা। মসজিদও ধ্বংস হয়েছিল আমাদের জন্মের আগে। আমরা চাই কাজ, রোজগার। অনেক কষ্টে বাবা-মা আমাদের বড় করেছেন। দুটো উপার্জন করে তাদের মুখে হাসি ফোটাতে চাই আমরা।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleবর্ষপূর্তিতে শঙ্কার মেঘ কাশ্মীরে
Next Article ইতিহাসের আলোয় অযোধ্যা বিতর্ক
admin
  • Website

Related Posts

May 22, 2025

একটু আড়ালেই পড়ে থাকেন সাংবাদিক রামমোহন

4 Mins Read
May 20, 2025

ভারত-পাক যুদ্ধের জিগির ধর্মের নামে অধর্ম

5 Mins Read
May 18, 2025

লাঠির ঘায়ে পুলিশের শিক্ষক শাসন  

3 Mins Read
May 16, 2025

পুলিশের লাঠি কি কেবল ঔপনিবেশিক ঐতিহ্য  

5 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

একটু আড়ালেই পড়ে থাকেন সাংবাদিক রামমোহন

May 22, 2025

ভারত-পাক যুদ্ধের জিগির ধর্মের নামে অধর্ম

May 20, 2025

সাপ্তাহিক রাশিফল ( Weekly Horoscope )

May 19, 2025

লাঠির ঘায়ে পুলিশের শিক্ষক শাসন  

May 18, 2025

পুলিশের লাঠি কি কেবল ঔপনিবেশিক ঐতিহ্য  

May 16, 2025

হারিয়ে যাওয়া মৃণাল সেন

May 14, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?