কলকাতা ব্যুরো: আজ ২১ জুলাই। পুলিশের গুলিতে মারা যাওয়া ১৩ জন যুবককে তৃণমূলের শ্রদ্ধা জানানোর দিন। আবার রাজ্যের বর্তমান শাসকের অন্যতম সাংগঠনিক শক্তি প্রদর্শনের দিনও ২১ জুলাই। কিন্তু অন্যান্য বছরের সঙ্গে এবার সেই রুটিনেও থাবা বসিয়েছে করোনা। ধর্মতলাই ভিক্টরিয়া হাউসের সামনে সেই ভিড় থাকবে না আজ। তবে দলের নেত্রী বাড়ি থেকে যে ভাষণ দেবেন তা শোনানোর জন্য শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বসছে জায়ান্ট স্ক্রিন। দৈত্য স্ক্রিন বসছে নবান্নের অলিন্দেও।
দলের নেত্রী বাড়ি থেকে যে ভাষণ দেবেন তা শোনানোর জন্য শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বসছে জায়ান্ট স্ক্রিন। দৈত্য স্ক্রিন বসছে নবান্নের অলিন্দেও
ভিক্টরিয়া হাউসের সামনে দুটি স্টেজ বাধা হয়নি। নেই সবুজ কার্পেট। যান নিয়ন্ত্রণে আগের থেকে নীল নকশা করতে হয়নি পুলিশকে। বাস রাখা বা সমর্থকদের কোথা দিয়ে ধর্মতলাই ঢোকা-বেরোনোর রাস্তা নিয়েও মাথা ব্যাথা নেই আজ নেতা বা পুলিশের। তার থেকে এখন নতুন করে লক ডাউনে শক্ত হাতে হল ধরতে নতুন পরিকল্পনা আটতে হচ্ছে পুলিশকে। কিন্তু যে সোশ্যাল ডিস্টেন্স রক্ষা করতে ২১ জুলাইয়ের দক্ষযজ্ঞ বন্ধ রাখা হলো, আদপে তা কতটা কাজে এলো সে নিয়ে কিন্তু প্রশ্ন ওঠে গিয়েছে জায়ান্ট স্ক্রিনের দৌলতে। আপাতত কয়েক ঘন্টা। বেলা একটার পর বোঝা যাবে বাস্তবে কী দাঁড়ালো।