Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»কেন নিরাপত্তারক্ষীর গুলিতে ঝাঁজরা হতে হয়েছিল ইন্দিরাকে
এক নজরে

কেন নিরাপত্তারক্ষীর গুলিতে ঝাঁজরা হতে হয়েছিল ইন্দিরাকে

adminBy adminOctober 31, 2023Updated:October 31, 2023No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

গোয়েন্দা প্রধানরা জানিয়েছিলেন, গোপন সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর ওপর হামলা হতে পারে। তাঁরা বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীদের থেকে শিখদের বাদ দিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু এমন প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তিনি জানিয়েছিলেন, কাউকেই বের করে দেওয়া যাবে না। প্রসঙ্গত, ইন্দিরার ৪র্থ দফার প্রধানমন্ত্রীত্বে বেশ কয়েকটি রাজ্য কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে স্বাধীনতা দাবি করতে শুরু করেছিল। যার মধ্যে অন্যতম ছিল পাঞ্জাব। সন্ত জার্নাইল সিং ভিন্দ্রানওয়ালের নেতৃত্বে স্বতন্ত্র ভূখন্ড ‘খালিস্তান’-এর দাবিতে শিখরা আন্দোলন শুরু করেছিল। ১৯৮২-র জুলাই মাসে জার্নাইল সিং অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে অবস্থান নেন এবং শিখ বিদ্রোহকে আন্দোলিত করেন। ১৯৮৪ সালের জুন মাসে ইন্দিরা শিখ বিদ্রোহ দমন করতে স্বর্ণমন্দিরে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে অপারেশন ব্লু-স্টার পরিচালনা করেন। ভারতীয় সেনাদের হিসাব অনুযায়ী ৪৯৩ জন শিখ বিদ্রোহী এবং সেনাবাহিনীর ৪ অফিসার-সহ ৮৩ জন নিহত হন। অপারেশন ব্লু-স্টার চলেছিল ৬ জুন, যেদিন স্বর্ণমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা অর্জন দেবের মৃত্যুবার্ষিকী। সেদিন প্রচুর শিখ তীর্থযাত্রী আসে স্বর্ণমন্দিরে। তার মানে যত বেশি সংখ্যক শিখ হত্যা করে বিদ্রোহ দমন করাই আসল লক্ষ্য। পরবর্তী সময়ে পাঞ্জাবের গ্রামাঞ্চলকে বিচ্ছিন্নতাবাদমুক্ত করতে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী নামানো হয়।

পবিত্র স্বর্ণমন্দিরের অবমাননা আর খালিস্তানের স্বপ্ন ভেঙে দেওয়ার প্রতিশোধ নিতে ৩১ অক্টোবর ১৯৮৪, সাৎওয়ান্ত সিং ও বেয়ান্ত সিং নামে নিজেরই দুই শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন ইন্দিরা গান্ধী। শিখ দেহরক্ষী প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করার পর দেশজুড়ে দাঙ্গা বাধে। আট হাজারের মতো লোক নিহত হয়। দিল্লিতেই নিহত হয় তিন হাজার। দাঙ্গা চলে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত। সিবিআই-এর মতে দিল্লি পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কিছু কমকর্তার সহায়তায় এই দাঙ্গা চলে। মায়ের মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরই বলেছিলেন বড় গাছ যখন পড়ে, তখন মাটি কাঁপে। দেশে জরুরি অবস্থার সময়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলনরত হাজার হাজার শিখকে আটক করে কারাগারে রাখা হলে শিখরা মাঝে মধ্যেই হামলা চালালে সরকার বলত সন্ত্রাসবাদী। ইন্দিরা হত্যার পর সরকারি রিপোর্ট অনুসারে, দু’হাজার ৭০০ জন শিখ নিহত হয়। দিল্লি থেকে ২০ হাজার শিখ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

প্রসঙ্গত, কংগ্রেস দলে পরিবার তন্ত্র ও হাইকম্যান্ড নির্ভরশীলতার জন্ম দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। নেহরুর জমানায় যে দলটি চলত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে, ইন্দিরা গান্ধী সেই কংগ্রেস দলে হয়ে ওঠেন একনায়িকা। কংগ্রেস দলের ক্ষমতাকে তিনি যেমন সম্পূর্ণ নিজের হাতের মুঠোয় রাখতেন তেমনই যত্নের সঙ্গে পালন করতেন পরিবারতন্ত্রকে। যে কারণে ছোট ছেলে সঞ্জয়কে নিজের উত্তরসূরি ঠিক করে ফেলেছিলেন। কিন্তু বিমান দুর্ঘটনায় সঞ্জয়ের আকস্মিক মৃত্যু হলে ইন্দিরার সেই ইচ্ছা সফল হয়নি। তারপরও তাঁর পরিবারবাদ-প্রকল্প থেমে থাকেনি। তিনি বড় ছেলে রাজীবকে রাজনীতিতে নিয়ে আসেন। কিন্তু সোনিয়া এবং রাহুলের আমলে পরিবারবাদ ও হাইকম্যান্ড নির্ভরশীলতাই দেশের সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী দলটির ক্ষয়ের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে ইন্দিরা এবং রাজীব গান্ধীর মর্মান্তিক হত্যাকান্ড দেশের সর্বপ্রাচীন দলটিকে এমন ধাক্কা মারে যে দলের শিরদাঁড়াটাই ভেঙে যায়। যে ভাঙনের শুরু হয়েছিল লালবাহাদুর শাস্ত্রীর আকস্মিক মৃত্যুর পরে।

কংগ্রেস দলের সিন্ডিকেট ইন্দিরা গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী করেছিল একরকম ভাবনা নিয়ে। আর ইন্দিরা ক্ষমতা পাওয়ার কয়েক বছরের মধ্যেই দল ভেঙে আলাদা দল গড়ে কংগ্রেসের প্রবীণদের প্রাধান্যকে খর্ব করে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন কংগ্রেস এক কেন্দ্রীভূত গোষ্ঠী যেখানে তিনিই দলের সর্বেসর্বা। কিন্তু তাঁর এই ক্ষমতায়ন ও পরিবারতন্ত্রের জাঁতাকলে কংগ্রেসের সাংগঠনিক শক্তির ক্ষয় হয়। আর ইন্দিরার একনায়িকাতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চায় কংগ্রেস দলটি স্রেফ একটি তাঁবেদারদের গোষ্ঠীতে পরিণত হয়। পরবর্তীতে তাঁর পুত্রবধূও সেই পরিবারবাদকেই টিকিয়ে রাখতে এবং দলটিকে আরও বেশি হাইকম্যান্ড নির্ভরশীল করতে চেয়েছেন। এক সময় এ দেশে রাজনীতি চর্চায় নেহরু ও ইন্দিরা ছাড়া আর কোনও নামই প্রায় উচ্চারিত হত না। কিন্তু আজ আর তাদের নাম বিশেষ কেউ বলেন না। বোধহয় রাজনীতির ইতিহাস এভাবেই উত্তর দেয়।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleকোজাগরী পূর্ণিমায় অন্য লক্ষ্মী
Next Article ভিখারিদের সাম্যবাদ
admin
  • Website

Related Posts

July 5, 2025

খালনার অন্যরকম রথ

2 Mins Read
July 4, 2025

দুঃখ পেও না

5 Mins Read
July 2, 2025

আরজি কর থেকে কসবা ল’কলেজ

3 Mins Read
June 30, 2025

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

খালনার অন্যরকম রথ

July 5, 2025

দুঃখ পেও না

July 4, 2025

আরজি কর থেকে কসবা ল’কলেজ

July 2, 2025

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

June 30, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

June 27, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

June 25, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?