Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook Twitter Instagram
Facebook Twitter YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»বড়দিন নয় সারা বছরের কেক মানে বাপুজি
এক নজরে

বড়দিন নয় সারা বছরের কেক মানে বাপুজি

তপন মল্লিক চৌধুরীBy তপন মল্লিক চৌধুরীDecember 22, 2022Updated:December 22, 20228 Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

বছর শেষে যখন উষ্ণতার পারদ নামতে থাকে। শীতের পরশ নিয়ে এগিয়ে আসে বড়দিন। ঠিক সেই সময়েই কেক উৎসব। ব্রিটিশদের সান্নিধ্যেই এককালে বাংলায় কেকের আবির্ভাব ঘটেছিল। তারা বিদায় নিয়েছে সেই কবে কিন্তু রয়ে গিয়েছে ঐতিহ্য। অতীতে কলকাতায় কেক বলতে লোক মুখে ফিরতো গ্রেট ইস্টার্ন-এর নাম। তখন গ্রেট ইস্টার্ন হোটেলের বেকারি থেকে পছন্দের ক্রিসমাস কেক কিনতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন দিত অফিস-ফেরতা মানুষ।তবেপুরনো কলকাতায় কেকের ঠিকানা ছিল ধর্মতলা বা নিউ মার্কেট। সেই হগ মার্কেটের যুগে সুদূর বগদাদ থেকে নাহুম ইজরায়েল নামের এক ইহুদী কলকাতায় এসে কেকের দোকান শুরু করেন। নাহুমস-এর সঙ্গেই কলকাতায় প্রাচীন আমলের আরও দুটি কেকের দোকানের নাম বলতে হয়। মল্লিক কনফেকশনার্স  আর ইম্পিরিয়্যাল বেকার্স অ্যান্ড কনফেকশনার্স। নাহুমের পাশাপাশি এই দুটি দোকানও পুরনো কলকাতার আমল থেকে সুনামের সঙ্গে কেকের ব্যবসা করে আসছে।

এরপর কলকাতার মুখে লেগে গেল ‘বড়ুয়া বেকারি’-র কেকের স্বাদ। দেশ ভাগের অনেক আগেই চট্টগ্রাম থেকে কলকাতায় এসেছিলেন মনোতোষ বড়ুয়া। ফ্রুট কেক, পাম কেক বললেই যে কেউ বলে দিত বড়ুয়া বেকারি। মাত্র ২০ দিন মেলে সেই কেকের দেখা। ৯০ পেরনো বেকারিতে আজও ওভেন নয়, কাঠ কয়লার উনুনেই বানানো হয় কেক। তবে এখনও জৌলুসহীন প্যাকেজিঙে আ্ট থেকে আশি সবার প্রিয় বাপুজি কেক।

প্যাকেজিঙের জৌলুস বলতে তেমন কিছুই নেই। কিন্তু বেশ কিছু বছর ধরে বাঙালির আবেগে জড়িয়ে রয়েছে সে। টিফিন কেক বলতেই একটি নামই উচ্চারিত হয়-‘বাপুজি কেক’। শীতল চন্দ্র লাহা ১৯৬৯ সালে বেকারি ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন বোন অপর্ণা জানা। তখনও ‘দ্যা নিউ হাওড়া বেকারি’-র কেক ‘বাপুজি কেক’ নামে বাংলার মধ্যবিত্তের ঘরে ঘরে ঢুক পরে। খেটে খাওয়া মানুষ, ছাত্র-ছাত্রীদের টিফিন বক্সে বাপুজি কেকের চাহিদা এখনও তুঙ্গে। তাই করোনা বাজারেও দৈনিক ৫০ হাজার টিফিন কেক তৈরি করেন তাঁরা।

বাপুজি কেক মূলত বিশেষ ধরনের ফ্রুট কেক। বিভিন্ন ফলের স্বাদের কেক তৈরি করে এই সংস্থা। শুধু টাটকা ফলের স্বাদ আর গন্ধই যে বাপুজিকে জনপ্রিয়তা দিয়েছে এমনটা নয়, মধ্যবিত্ত বাঙালির পকেটের বন্ধু এই কেকটি।জনপ্রিয়তা বাড়াতে এবং ব্যবসার খাতিরে কোম্পানি বাপুজি কেকের পাশাপাশি বিভিন্ন বিস্কুট ও পাউরুটির প্রোডাকশনের কথাও ভেবেছে। সেই থেকেই বাজারে বিভিন্ন ধরনের বিস্কুট এবং পাউরুটিও বাপুজির পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে।

বাপুজি বেকারিতে মেশিনের ব্যবহার আছে ঠিকই, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এখনও কেক তৈরি হয় সম্পূর্ণভাবে হাতে। রংচঙে নামী কোম্পানির প্যাকেটের পাশে এখনও বাপুজি কেক এখনও সেই একঘেয়ে পুরনো কাগজের মোড়ক, কিন্তু তাতেও ক্রেতাদের যেমন নজর কাড়ছে তেমনই দূষণ আটকাচ্ছে। পরিবেশ-বান্ধব এই ব্যবস্থার অভিনবত্ব সেখানেই। সারা দেশ বর্তমানে প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে, আর তার এত বছর আগে থেকেই এই কেক কোম্পানি চোখে আঙুল দিয়ে বিরোধিতা করে চলেছে প্লাস্টিক ব্যবহারের। ঠিক আগেও যেমন তেমনি এখনও বাপুজি কেকের স্বাদ মধ্যবিত্ত থেকে মেহনতি মানুষের অতি প্রিয়। এখনও বহু স্কুলের ছাত্রের টিফিন বাক্সতে ঠাঁই পায় বাপুজি। কারণ মায়েরা চোখ বুজে ভরসা রাখেন বাপুজিতে।

তার মানে এই নেট নির্ভর জীবনেও বাপুজি কেকের প্রতি ভালোবাসাটা কিন্তু একবিন্দুও কমেনি আমাদের। নানা ঘাত প্রতিঘাত পেরনো জীবনে কেবল ভাললাগা নয়, গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে রয়েছে লাল-সবুজ-হলুদ রঙের কাগজের মোড়কে জড়ানো বাপুজি কেকের সেই প্যাকেট। যার চাহিদা আজও অব্যাহত। আর দাম সেও তো সামর্থ্যের মধ্যেই। হয়ত সে কারণেও আট থেকে আশি, যে কারোরই এত পছন্দ বাপুজি। এখনও বহু জায়গার নানা অনুষ্ঠান সে রবীন্দ্র জয়ন্তী হোক অথবা স্বাধীনতা দিবস অংশগ্রহণকারিদের হাতে তুলে দেওয়া হয় বাপুজি কেক। নামী-দামী রকমারি ভীনদেশি কেকের মাঝেও তাই নিজের স্বতন্ত্র এক জায়গা ধরে রেখেছে বাপুজি কেক।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleবন্ধু চল
Next Article বন্ধু চল
তপন মল্লিক চৌধুরী

Related Posts

February 2, 2023

সময়ে অসময়ে

3 Mins Read
February 1, 2023

কুড়ি বছর আগে কল্পনা মহাকাশে হারিয়ে যায়

3 Mins Read
January 31, 2023

ব্যাঞ্জোর সুরে বাজে প্রতিবাদের ভাষা

3 Mins Read
January 30, 2023

ভারতীয় ফ্রিদা কালো নয়, অমৃতা নিজেই নিজের পরিপূরক

3 Mins Read
View 8 Comments

8 Comments

  1. Swati Ray on December 23, 2022 9:52 am

    মধ্যবিত্ত বাঙালির নস্টালজিয়া ! যার জীবনে ক্রিসমাসের নিউমার্কেট ছিল না তার জীবনেও বাপুজি কেক ছিল।

    Reply
  2. Soma Dutta on December 23, 2022 10:26 am

    ৩৫পয়সা থেকে এখন সাত টাকা। তাও খাই।প্রায় ই খাই।

    Reply
  3. Sudipta Mukherjee on December 23, 2022 1:56 pm

    আগের স্বাদ নেই। তবুও ভাল লাগে। ফ্লেভারটাই নস্টালজিক।

    Reply
  4. sudipta sanyal on December 23, 2022 5:43 pm

    আমি এখনও চায়ের ঠেকেই বাপুজি কেক খাই। সাত রূপয়া। আচ্ছা ওই বাগদাদি জিউ পরিবারটা কিভাবে ভারতে সেটল করলো সেটা একবার জানতে সিনাগগ এ ঘোরাঘুরি করেছিলাম তুমি কি ওদের বিষয়ে কিছু জানো ?

    Reply
  5. Arpita Chatterjee on December 23, 2022 10:54 pm

    আহা!বাপুজি কেক দেখেই আমার প্রাণ, এক্ষুনি চা চাই চা চাই, করছে।

    Reply
  6. Biswarup Dey on December 24, 2022 5:12 pm

    লেখাটি পড়ে অনেকেই হয়তো বলতে পারেন, “কমার্শিয়াল”, কিন্তু আমার মতে “ঐতিহ্য বহনকারী কলম”।

    Reply
  7. Dipak Debnath on December 26, 2022 9:53 am

    ছোটবেলায় আমিও খেয়েছি, এখনও রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে ঢুকলে খাই, কিন্তু কেকের ভিতর থাকা কিসমিসটা মাঝে মধ্যেই “শুটকো” কিংবা “খারাপ” বের হয়। তাছাড়া এখন দেখছি দাঁতের মধ্যেও বিশ্রী ভাবে আটকে যায়, এটা আগে ছিল না। এই যা!

    Reply
  8. Shrabanti Brishti Mitra on December 28, 2022 4:27 pm

    একদম মনের মতোন লেখা। তবে নকল বাপুজি থেকে আসল বাপুজি কিভাবে চিনে নেবেন সেই বিষয়ে সতর্কতা দিলে আরো ভালো হতো.

    Reply

Leave A Reply Cancel Reply

Archives
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Recent Post

সময়ে অসময়ে

February 2, 2023

কুড়ি বছর আগে কল্পনা মহাকাশে হারিয়ে যায়

February 1, 2023

ব্যাঞ্জোর সুরে বাজে প্রতিবাদের ভাষা

January 31, 2023

ভারতীয় ফ্রিদা কালো নয়, অমৃতা নিজেই নিজের পরিপূরক

January 30, 2023

চেখভের নিজের বই বেরতে লেগেছিল ১৩৭ বছর

January 30, 2023

সাপ্তাহিক রাশিফল ( Weekly Horoscope )

January 29, 2023
Most Comments

আমার সাম্পান

August 16, 2020

সর্ষে শাপলা

October 6, 2020

সবুজের ক্যানভাসে দুটো দিন

July 1, 2020

#SpecialReport : বাংলাভাষীরা কেন ১৯ মে দিনটিকে ভুলে থাকি

May 19, 2022

বাঙালির মহালয়ার ভোরে  

September 24, 2022
Kolkata361°
Facebook Twitter YouTube WhatsApp RSS
© 2023 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?