Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»বন্ধু চল
এক নজরে

বন্ধু চল

সুবর্ণপ্রতিম গিরিBy সুবর্ণপ্রতিম গিরিDecember 23, 2022No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

তৃতীয় পর্ব

শীত পড়লেই, তাক থেকে লেপ-বালিশ-তোশক নামলেই, গুটি গুটি পায়ে বড়দিন এগিয়ে এলে নবনীতা দেবসেনের সেই কয়েকটা লাইন বার বার ফিরে আসে৷ আধঘণ্টার জন্য পৃথিবীতে আর সব অক্ষর ফুরাক৷ ‘ভালবাসা’ এই চতুষ্পদে বর্ণমালা শেষ হয়ে যাক৷’ এই লাইনগুলি দেওয়ালে দেওয়ালে ঝুলতে থাকে একটাই কারণে, এই ডিসেম্বরের মাঝামাঝিই তো সেই অমোঘ রাত্রি এসেছিল৷ যে রাত্রিতে সেই নৈঃশব্দ্য এসেছিল৷ গভীর রাতে সিলিং থেকে একটা দড়ি এসে ‘ভালবাসা’-র গলায় চেপে বসেছিল৷ প্রশ্ন করো, কেন বা এমন হয়? কেন নিকষ রাতের আজান? বাউলরা বলেছিল, আপনাকে(নিজেকে)জানতে হবে৷ আপনাকে জানা মানে নিজের দেহকে জানা৷ অথচ ডিসেম্বরের রাতে উদোম হয়ে আয়নার সামনে দাঁড়ালেই সেই ‘ভালবাসা’ নামে দৈত্যটা এসে সামনে দাঁড়ায়৷ পোশাক পরতে দেয় না৷ পোশাক পরে ফেললেই রাগে গরগর করতে করতে ‘ভালবাসা’ ছেড়ে চলে যায়৷ এই ডিসেম্বরেই তো শিরস্ত্রাণ খুলে রেখে রণক্লান্ত সেনা হয়ে শোকে মুহ্যমান বসে থাকা৷

আসলে বেশিরভাগ সময়ই আমরা নিজেকে গভীরভাবে না বুঝেই বন্ধুর ‘ভালবাসা’কে বুঝতে যাই৷ অনিবার্যভাবে সেখানেই ঘটে বিপত্তি৷ লালন বলছে, নিজেকে গভীরভাবে ভিতরে-বাহিরে জানতে হবে, তবেই অপরের হৃদয়ের গভীর হৃদয়ে হাত রাখতে পারবে, সেখানে ফুটে আছে কোনও গোলাপ৷ ডিসেম্বরের এই সময়টাতেই তো আলো ঝলমলে পার্কস্ট্রিটে সেই বন্ধুকে দেখতে পাই৷ যার রক্তে, মাংসে, হাড়ে, মজ্জায় কাশফুলের দুলে ওঠা হাওয়া৷

হারিয়ে যাওয়া বন্ধুকে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো করে এই ডিসেম্বরেই তো বলতে চাই, তুমি ভয় পেয়ো না, তুমি ঘুমোও, আমি বহু দূরে আছি৷ সে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে হারিয়ে যাওয়া ছোটো সোনার কণার মতো৷ নদী ভরা ঢেউ, বোঝে না তো কেউ৷ আমরা শুধু মিছে তরী বেয়ে চলেছি৷ বাইতে না জেনেও আমরা কেন যে হাল ধরার সাহস করি এই ডিসেম্বরের অবেলায় এসে ভাবতে ইচ্ছে করে৷

পার্কস্ট্রিটের এত এত আলোর রোশনাই তো রাত্রিগুলিকে মুছে দিতে পারে না৷ ভুলিয়ে দিতে পারে না ২৫ বছরের সেই মেয়েটির সকরুণ বিস্মিত করা দৃষ্টি৷ আর সেই দৃষ্টি এড়িয়ে আমরা অনবরত ‘ভালবাসা’র কানামাছি খেলে যাচ্ছি দিব্যি৷ পাঁচ ফুট বাহুর ভাঁজে আতিপাতি করে খুঁজে বেড়াচ্ছি সেই ‘ভালবাসা’র বন্ধুটিকে৷ এই ডিসেম্বরেই তো মাঝরাতের পার্কস্ট্রিটের মাদকতা ছেড়ে চুপি চুপি আস্তাবলে ঢুকে পড়ার সাহস ধরে প্রাণ৷ সবচেয়ে তন্বি ঘোড়াটার পিঠে চড়ে বসি৷ তার ক্ষুরেও লেগে যায় নেশা৷ ‘ভালবাসা’ নাম দিয়ে পাঁচিলের পর পাঁচিল টপকে ফেলে আসা ক্লান্তি ভুলতে চাই৷ আবছা আলোয় ‘ভালবাসা’-র সঙ্গম দৃশ্য অপটু নয়নে দেখে সেই হারিয়ে যাওয়া বন্ধুটি৷ ডিসেম্বরের এই আলোর অধিকার তো তারও ছিল৷ কতদিনের আনন্দ আকণ্ঠ পান করে ভোর হলে আবার সেই একাকিত্বের বিশ্রাম৷ মনে মনে বিষম প্রস্ত্ততি৷ নতুন বছরে সব নতুন করে৷ অবশেষে মাঝরাতে সব আনন্দ, স্মৃতি ঘুমিয়ে পড়লে দরজা খুলে অপেক্ষায় থাকি সেই তন্বি ঘোড়ার ক্ষুরের শব্দ শোনার জন্য৷

নতুন বছরের সামনে দাঁড়িয়ে পুরনো ‘ভালবাসা’র ছায়া বড় হতে হতে আমাদের গিলে ফেলেছে হয়ত৷ সেই সুখ স্মৃতিগুলি, সেই ‘সব কথা’ মুহূর্তের ফাঁকে ফাঁকে এমনই হয়তো সম্পৃক্ত হয়ে যায় ক্যালেন্ডার বদলে গেলেও বদলায় না কিছু৷ বরং খানা, খন্দ, গর্ত, ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আরও গভীর হয় সেই সময়গুলি৷ অথচ বাবা বলেছিলেন, ছায়াকে বড় হতে হয় নিজের থেকে, যাতে অন্য কাউকে ছঁুয়ে ফেলে সেই ছায়া৷ সেই ২৫ বছরের বন্ধুটি একদিন নিজেই বলল, মনের বেড়া শক্ত করে বাঁধো, ডুবসাগরে ডুবলে তবেই পাবে আমায়৷ এই ডিসেম্বরের এই সময়টাতে পার্কস্ট্রিটের ভিড়েই হঠাৎ তার ডাক শুনলাম৷ বুঝতে পারলাম না ভাল সময় এল, নাকি চলে যাওয়ার সময় এল৷ আধঘণ্টার জন্য পৃথিবীর সব অক্ষর ফুরিয়ে গিয়েছিল৷ ‘ভালবাসা’-এই চতুষ্পদে বর্ণমালা শেষ হয়ে গিয়েছিল৷ কিন্ত্ত ডিসেম্বরের পড়ন্ত বিকেলে আমার ছায়া আমাকে বলে দিয়েছিল, এ ডাক শুধু প্রান্তে বসে থাকা কুত্সিত কাকটার প্রতি, তার পরিচয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা ছাড়া আর কিছু নয়৷

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleবড়দিন নয় সারা বছরের কেক মানে বাপুজি
Next Article ঠান্ডা মাথায় এক ডজন খুন
সুবর্ণপ্রতিম গিরি

Related Posts

June 30, 2025

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

4 Mins Read
June 27, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

3 Mins Read
June 25, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

3 Mins Read
June 23, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

3 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

June 30, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

June 27, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

June 25, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

June 23, 2025

দুটি দেশের বন্ধুতা যেভাবে যুদ্ধে পরিণত হল

June 20, 2025

ইসরায়েল ও ইরান সংঘাত চলতে থাকলে

June 19, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?