Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»ভিখারিদের সাম্যবাদ
এক নজরে

ভিখারিদের সাম্যবাদ

সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়By সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়October 15, 2023No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

গত সংখ্যার পর                

একে একে মঞ্চে উঠে অনুষ্ঠান করে চলেছে যে যার। আগে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। তাদের আগ্ৰহটাই বেশি। তারা নাচ, গান, ছড়া, কবিতা এমনকি তাৎক্ষণিক অভিনয় করেও দেখাচ্ছে কেউ কেউ। তারাই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার মধ্যমনি। দর্শক ও শ্রোতাদের হাততালির সঙ্গে তারিফও কুড়িয়ে নিচ্ছে এই কচিকাঁচার দল। মঞ্চের চারিদিকে ভিড় উপচে পড়েছে। গোটা গ্ৰামের মানুষ এমনকি বাড়িতে আসা আত্মীয় স্বজন ও কুটুমরাও এসেছে দলবেঁধে। একদিন এই মঞ্চেই গান গাওয়া, বাঁশি বাজানোর স্বপ্ন দেখতো সেদিনের ছোট্ট লখাই। মা বাবার হাত ধরে ছোটবেলায় লখাই আসতো এই চাটুজ্যে বাড়িতে। স্নান, খাওয়া দাওয়া, খেলাধুলা সবই করতো স্বাধীন ভাবে। এ বাড়ির ছেলে মেয়েরা তাকে ভীষন ভালোবাসতো।

তারজন্যও বইখাতা, খেলনাপাতি, পোশাক-আশাক এনে দিত ভালোবেসে। লেখাপড়ায় বেশিদূর এগোতে পারেনি লখাই। তবুও মাধ্যমিক পর্যন্ত টেনেটুনে চালিয়েছে সে। খুব একটা আগ্ৰহও ছিলনা তার। শুধু মাঠঘাট ,নদীনালা, পাহাড়, ডুংরিতে ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগতো। পাখি ও পাখির ছানাদের ভীষন ভালোবাসতো। আর ছিল নদী পুকুরে মাছ ধরার তীব্র নেশা। কিশোর বয়সে অদম্য জিদ চেপেছিল বাঁশি বাজানোর। তাঁর কোনও শিক্ষাগুরু ছিল না। পাড়ার বিশুদাদু যাত্রাদলের বাঁশিদার ছিলেন। আর গেনু দাদু ছিলেন বায়েন। বিশু দাদুর কাছে সামান্য তালিম নিয়ে বাকিটা শুনে শুনে গানের সুর তুলেছে লখাই। একদিন পরখ করেছিল তাঁর বিশু দাদু। বাঁশিতে ফুঁ দিয়ে- “একবার বিদায় দে মা ঘুরে  আসি…” গানটি শুনিয়েছিল লখাই। দাদু তাঁকে জড়িয়ে ধরে খুব আদর করেছিল। একটা নতুন দামি বাঁশি উপহার পেয়েছিল দাদুর কাছ থেকে। তার এই শিক্ষা লাভের পিছনে ছিল নগর বাউল, সাধু ফকির কিম্বা বহুরূপী আর পটুয়াদের অবদান। তাদের পিছু পিছু গানের টানে চলে যেত বহুদূর অবধি। গভীর মনোযোগ সঞ্চার করেছিল এভাবেই।

বাড়ির মেয়ে বউদের মঞ্চে ডাকার মাঝে লখাইয়ের নাম ঘোষনা করলো রুদ্র। সঞ্চালনা বা ঘোষকের ভূমিকায় রুদ্র শেখরের যথেস্ট দখলদারি ও মুন্সিয়ানা আছে বলে লখাইয়ের ধারণা। গ্ৰামে এলে তাঁরা হরিহর আত্মা হয়ে যায়। নাম ডাকতেই অগত্যা বাঁশি দুটো বগলদাবা করে মঞ্চে উঠলো লখাই। তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নিল একটি ছোট্ট মেয়ে- দীয়া। উত্তরীয় পরিয়ে দিল খেয়া নামের আর একজন ছোট্ট মেয়ে। রুদ্র  লখাইয়ের বাঁশি বাজানো নিয়ে এক মিনিটের জন্য উপস্থাপনা করে দেয়। চোখে জল চলে এলো লখাইয়ের। মঞ্চের মাটিকে প্রনাম জানিয়ে সুর সংযোজন করল তার প্রানপ্রিয় বাঁশিতে। প্রথমেই একটি জনপ্রিয় ও বহুল প্রচারিত লালন সাঁই এর- “জাত গেল জাত গেল বলে এ কি আজব কারখানা…” গানটি দরদ ও নিষ্ঠা দিয়ে শুনলেন সমবেত শ্রোতা। বাঁশি থামতেই বড় তরফের কর্তা বাবু একশো টাকার একটি কড়কড়ে নোট সেফটিপিন দিয়ে ফতুয়ায় সেঁটে দিলেন। ভরা মঞ্চে লখাই প্রনাম করতেই মাথায় আশির্বাদের হাত রাখলেন তিনি।

এবার লখাই পর পর সুর তুলে চললো- কীর্তনাঙ্গ থেকে পদাবলী, প্রভাতী গান। শ্যামা সঙ্গীত থেকে নজরুল গীতির সুরে বাঁশি বাজিয়ে চললো। মঞ্চের কাছাকাছি সবার সঙ্গে বসে ছেলের বাঁশির সুর শুনে মোহিত হয়ে গেল। অজান্তে দরদর করে দু’চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে। শাড়ির আঁচল দিয়ে মুছে চলেছে সেই আনন্দাশ্রু। হয়তো তার বাবাও একাত্ম হয়ে শুনে চলেছে লখাইয়ের বাঁশির সুর।

চলবে

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleপেটকাটি দুর্গার পায়ে শিকল, মুখে কাপড়
Next Article সাপ্তাহিক রাশিফল ( Weekly Horoscope )
সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

Related Posts

June 30, 2025

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

4 Mins Read
June 27, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

3 Mins Read
June 25, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

3 Mins Read
June 23, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

3 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে যে কবি স্বপ্ন দেখেন

June 30, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

June 27, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

June 25, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

June 23, 2025

দুটি দেশের বন্ধুতা যেভাবে যুদ্ধে পরিণত হল

June 20, 2025

ইসরায়েল ও ইরান সংঘাত চলতে থাকলে

June 19, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?