Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»রহস্যের কুলকিনারা হয়নি মারিয়ানা ট্রেঞ্চের

রহস্যের কুলকিনারা হয়নি মারিয়ানা ট্রেঞ্চের

পৃথিবীর গভীরতা নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। কী আছে পৃথিবীর কেন্দ্রে? সাধারণভাবে মানুষ পৃথিবীর পৃষ্ঠের বাহিরের আবরণে বসবাস করে। অর্থাৎ মাটির উপরে। পৃথিবীর গভীরতম স্তরটিতে কী আছে তাই নিয়ে কয়েকশো বছর ধরেই গবেষণা চালাচ্ছে বিজ্ঞানীরা। মানুষ কখনো পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গে আরোহন করেছে। কখনো ডুব দিয়েছে অতল সমুদ্রের তলদেশে। মানুষের এই কৌতূহল মেটানোর অভিযান থেকেই উদ্ধার হয়েছে কত শত রহস্য। তেমনই এক রহস্য হল ‘মারিয়ানা ট্রেঞ্চ’, এই নামটার সঙ্গেই জড়িয়ে আছে এক অসীম রহস্যময়তা। পৃথিবীর স্থলভাগের থেকেও অনেক অনেক বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ জলভাগ। জলের ওপরে যেমন হাজার হাজার সুউচ্চ পর্বত রয়েছে, তেমনি জলের নিচে রয়েছে গভীর সমুদ্র খাত। এর মধ্যে সবচেয়ে বিস্ময়কর হচ্ছে এই মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম প্রান্তে মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের ঠিক পূর্বে অবস্থিত।

স্পেনের রাজা চতুর্থ ফিলিপের রানি ছিলেন মারিয়ানা। তার নামেই নামকরণ হয়েছিল প্রশান্তমহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের। ষোড়শ শতকে সেগুলি ছিল স্পেনীয় উপনিবেশ। উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম অংশে এই দ্বীপগুলি আসলে ডুবে থাকা কিছু ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির চূড়া। এই দ্বীপপুঞ্জ থেকে ২০০ কিমি পূর্বে বিস্তৃত বিশ্বের গভীরতম মহাসাগরীয় খাত। ২৫৫০ কিমি লম্বা এবং ৬৯ কিমি চওড়া এই সামুদ্রিক খাতের নাম দেওয়া হয় নিকটবর্তী দ্বীপপুঞ্জের নামেই। ফলে গভীরতম খাত ‘মারিয়ানা ট্রেঞ্চ’-এর পরিচয়ের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে স্পেনের রানির নাম। সমুদ্রবিজ্ঞানীদের গবেষণায় জানা গিয়েছে এই খাতের গভীরতম অংশের মাপ ১০ হাজার ৯৮৪ মিটার। মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরতম এই অঞ্চলের নাম দেওয়া হয় চ্যালেঞ্জার ডিপ। এর গভীরতা বোঝানোর জন্য বলা হয়, যদি মাউন্ট এভারেস্টকে এর মধ্যে বসিয়ে দেওয়া যায়, তা হলে আরও প্রায় দুই কিমি বা ১.৬ মিটারের মতো জায়গা বাড়তি পড়ে থাকবে। অর্থাৎ পৃথিবীর উচ্চতম শৃঙ্গের থেকেও আয়তনে বড় বিশ্বের গভীরতম খাত।

মারিয়ানা খাতের শেষ সীমায় তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করে ১ ডিগ্রি থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এই অংশে জলস্তম্ভের চাপও স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে এই চাপের পরিমাণ প্রায় ৮ টন। সমুদ্রতলে স্বাভাবিক বায়ুমন্ডলের চাপের তুলনায় এই পরিমাপ প্রায় হাজার গুণ বেশি। মারিয়ানা খাতে গভীরতার সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায় এই জলস্তম্ভের চাপ। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, পৃথিবীর অভ্যন্তরে যখন দুটি টেকটনিক পাতের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন একটি পাত দ্বিতীয়টির নীচে ঢুকে গেলে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের মতো গভীর সামুদ্রিক খাতের সৃষ্টি হয়।১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে প্রথম বার মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরতা মাপে ব্রিটিশ জাহাজ এইচ এম এস চ্যালেঞ্জার। পরে বহু বার বিশ্বের গভীরতম খাত নিয়ে গবেষণা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে এর গভীরতা সংক্রান্ত তথ্য। আজ অবধি মাউন্ট এভারেস্টের শীর্ষবিন্দুতে অসংখ্য অভিযাত্রীর পা পড়েছে। কিন্তু মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরে পৌঁছাতে পেরেছেন মাত্র দু’জন অভিযাত্রী। এই দুই অভিযাত্রী ছিলেন জাক পিকার্ড এবং মার্কিন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ডন ওয়ালশ। ১৯৬০ সালে মার্কিন নৌসেনার ব্যাথিস্কেপে সওয়ার হয়ে এই দুই দুঃসাহসী পৌঁছেছিলেন মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরে।

ব্যাথিস্কেপ হল সমুদ্রের গভীরে অভিযান চালানোর জলযান। ডুবোজাহাজের সঙ্গে এর অনেকটাই বৈসাদৃশ্য আছে। এই অভিযাত্রী জুটি সুইস ও ইতালীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত ব্যাথিস্কেপ ‘ত্রিয়েস্ত’-এর সাহায্যে বিশ্বের গভীরতম বিন্দুতে অভিযান চালিয়েছিলেন। পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবতরণের পরে গন্তব্যে পৌঁছাতে পেরেছিলেন পিকার্ড এবং ওয়ালশ। কিন্তু চ্যালেঞ্জার ডিপ-এর গভীর বিন্দুতে থাকতে পেরেছিলেন মাত্র কুড়ি মিনিট। তারা ১০ হাজার ৯১৬ মিটার অবধি নামতে পেরেছিলেন। তাদের যাত্রাপথে বা গভীরতম বিন্দুতে পৌঁছে কোনো ছবি তুলতেই পারেননি অভিযাত্রীরা। কারণ তাদের যাত্রাপথ ঘিরে ছিল ক্লাউড অব সিল্ট। কিন্তু মহাসাগরের গভীরে মেঘ এল কোথা থেকে? আসলে এই মেঘ আকাশের জলীয় বাষ্পপূর্ণ কতার সমষ্টি নয়। এ হল বালি, কাদামাটি ও অন্যান্য উপকরণের সমষ্টি। যা জলের প্রবাহে ক্রমাগত জমতে থাকে মহাসগরের গভীর খাতে। সেই জমাটবদ্ধ বালি-কাদামাটির অংশকেই মেঘ বলে বর্ণনা করা হয়। বিজ্ঞানীদের মূল প্রশ্ন ছিল, মারিয়ানা খাতের গভীরে কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে? দুই অভিযাত্রীকে বার বার জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। কিন্তু একে নিকষ অন্ধকার। তার উপর কাদামাটির জমাট মেঘ। ফলে অন্ধকার ভেদ করে ‘ত্রিয়েস্ত’-এর আলো রহস্যভেদ করতে পারেনি। পিকার্ড বার বার দাবি করেন, তিনি গভীর খাতে একটি ফ্ল্যাটফিশ দেখেছিলেন। কিন্তু তার দাবির সঙ্গে সহমত হতে পারেননি অধিকাংশ বিজ্ঞানী।

যাই হোক প্রথম অভিযানের অর্ধশতক পেরিয়ে ২০১২ সালে ফের মানুষ অবতরণ করে মারিয়ানা খাতে। এবার সাব-ডাইভ দেন চিত্র পরিচালক জেমস ক্যামেরন। তিনি পৌঁছতে পেরেছিলেন ১০, ৯০৮ মিটার। একটুর জন্য বেঁচে যায় প্রথম দুই অভিযাত্রীর রেকর্ড। তবে সম্প্রতি আর এক অভিযাত্রী ভিক্টর ভেসকোভো পৌঁছেছেন ১০, ৯২৭ মিটার অবধি। তিনি প্রথম অভিযাত্রীদের রেকর্ড ভাঙতে পেরেছেন। মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তুলনামূলক অগভীর অংশে অ্যাম্ফিপড এবং হলোথুরিয়ান্সের মতো সামুদ্রিক প্রাণীর অস্তিত্ব আছে। তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত, প্রাণীবিজ্ঞানের আরও অনেক বিস্ময় অপেক্ষা করছে মারিয়ানা খাতের নিকষ অন্ধকারে। চরম পরিবেশে কী করে প্রাণীগুলি নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে, সেই রহস্য জানা গেলে বায়োমেডিসিন ও বায়োটেকনলজির অনেক বন্ধ দরজা খুলে যাবে। বিজ্ঞানী মহলের আরও ধারণা, মারিয়ানা খাতের অন্ধকার ভবিষ্যতে আলো ফেলতে পারে পৃথিবীতে প্রাণসৃষ্টির রহস্যের উপরেও। তবে দূষণের হাত থেকে রেহাই পায়নি এই গভীর বিন্দুও। এখানেও পাওয়া গিয়েছে প্লাস্টিক!

Archives

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025

ইলিয়ারাজাঃ সঙ্গীত, সমাজ, রাজনীতি এবং

June 3, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?