Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»ফিরে দেখা, মারাদোনাকে ঘিরে সেই আবেগ-উন্মাদনা
এক নজরে

ফিরে দেখা, মারাদোনাকে ঘিরে সেই আবেগ-উন্মাদনা

adminBy adminNovember 26, 2020Updated:November 26, 2020No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

‘সকলেই ফুটবল খেলে, স্রেফ একজন হয় বস’। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে কার্যত কলকাতার থিম সঙ্ হয়ে উঠেছিল এই গানটাই। কার উদ্দেশ্যে গান, তা আজ আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তিনটে দিনের সফর, যেন ওলোট পালোট করে দিয়ে গিয়েছিল কলকাতার আবহাওয়াকে। এটাই মারাদোনা। ২০০৮ এর আগে এই মাপের ফুটবলার আর ভারতে আসেন নি। এশিয়াতেও সেবারই প্রথম পা রাখা তাঁর। তাই প্রথমবারের আকর্ষন বরাবারই আবেগ বেশী থাকে। মারাদোনাকে নিয়েও একই চিত্র দেখা গিয়েছিল।

এমনিতেই কলকাতা বরাবরই আবেগ প্রবন সব কিছুতেই। বিশেষ করে শিল্প, সাহিত্য, ক্রীড়া বিষয় হলে তো কথাই নেই। কিছুদিন আগে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর এনডিটিভির রাভিশ কুমার একটি বিশেষ প্রতিবেদনে স্বীকার করে নিয়েছিলেন যে, কিছু ক্ষেত্রে কেন বাংলা সংবাদমাধ্যম সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের থেকে অনেক আলাদা। তারা শিল্পবোধকে বিশ্লেষন করতে পারে। মারাদোনার ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে বৈকি। ২০০৮ সেই কলকাতা সফরের সফরসঙ্গী ছিল এই কলমচি।

প্ৰথমবারের কলকাতা পা রাখার ঐতিহাসিক মুহূর্তটাও যেন প্রতিযোগিতা ছিল কলকাতার সংবাদমাধ্যমের কাছে। এক বাংলা দৈনিকের সম্পাদক তো আবার তাদের চিত্র সাংবাদিককে টিকিট কেটে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন ফ্রাঙ্কফুর্টে। কারন মারাদোনারা কলকাতায় আসার সময় এখান থেকেই কানেকট্টিং ফ্লাইট ধরেছিলেন। শুধু তাই নয়, মারাদোনার ঠিক পিছনে বসার সিটটিকে সংশ্লিষ্ট চিত্র গ্রাহকে বুক করে দেওয়া হয়েছিল, সেই দৈনিকের পক্ষ থেকে। মানে শহর কলকাতায় মারাদোনা পা রাখার আগেই কানেক্টিং ফ্লাইটের মধ্যে একটা ছবি করিয়ে নেওয়া। সবার আগে যাতে এক্সক্লুসিভ ছবি পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট চিত্র সাংবাদিক আবার মারাদোনার হাতে সেই দৈনিকের একটি ডেমো ধরিয়ে দিয়ে ফ্লাইটের মধ্যেই ছবি করেছিল যে মারাদোনা বাংলা দৈনিক পড়ছেন।

কলকাতায় যখন বান্ধবী ক্লদিয়াকে সঙ্গে নিয়ে তিনি নেমেছিলেন তার আগেই সেই চিত্র সাংবাদিক এক্সক্লুসিভ ছবি করে ফেলেছিল মারাদোনার। এমন নজিরও আছে এই কলকাতাতেই। মারাদোনাকে নিয়ে এমন হয়। আমি একাধিক ব্রাজিল সাপোর্টারকে দেখেছি যারা বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে সমর্থন করলেও মারাদোনাকে উপেক্ষা করতে পারেন না। এই ঘটনা তো এই প্রথম নয়, বিখ্যাত বাঙালী চিত্রগ্রাহক অমিয় তরফদারের সেই ঐতিহাসিক নামাবলী পরিয়ে মারাদোনার ছবিও তো বাঙালী ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এক ঐতিহাসিক দলিল। আমাকে এই ছবিটি দেখিয়েছিলেন আরেক প্রখ্যাত সাংবাদিক জিসি দাস। তার কাছে এখনও রয়েছে এই ছবি। আর অমিয় তরফদারের পরিবারের কাছে রয়েছে অবশ্যই।

ফুটবলের রাজপুত্র। বৈভবে, আচারে সবার থেকে আলাদা হবেন সে আর অন্যকথা কি। তবে এই আলাদা, সত্যি অন্যদের থেকে শত-হাজারগুন আলাদা। যে মানুষটিকে দেখেছিলাম, সেটি একটি আদ্যপান্ত আবেগপ্রবন মানুষ। যার অহংকার খুঁজে পাওয়া মুস্কিল। কলকাতার জনসমুদ্র তাকে আবেগতাড়িত করে তুলেছিল আরও। বারবার বুকে টোকা মারছিলেন। যেন বলতে চাইছিলেন তোমাদের হৃদয় এই বুকে। সিএমজি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী প্রথমবার কলকাতা এসেছিলেন তিনি। সুতরাং তিনি বেশ কিছু জায়গা য় যেতে দায়বদ্ধ ছিলেন। কিন্তু ফুটবল মাঠ আর মনের মানুষ পেলে বাঁধা সময়ের থেকেও বেশী সময় কাটিয়ে দিয়েছেন অবলীলাক্রমে। ছুটে গিয়েছিলেন জ্যোতিবসুর মতন প্রবীন রাজনীতিবিদের বাড়িতেও।

পায়ের ছাপ দিয়ে গিয়েছিলেন। কথা ছিল ফুটবল স্কুল হবে কলকাতায়। তিনি সেই স্কুলের উদ্বোধনও করে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেইগুলো বোধহয় হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো এক গল্প ছিল। মহেশতলাতে গিয়ে শিলান্যাস করা তার ফলক কোথায় হারিয়ে গিয়েছে কেউ জানে না। আর সেই প্রতিশ্রুতিও হারিয়ে গিয়েছে ফলকের মতনই। তবে কলকাতার মনে আছে আজও সেই উন্মাদনা। মারাদোনাকে এক পলক চোখের দেখার আকুতি। আজ বাঙালী সেগুলোই যেন রোমন্থন করবে। বুয়েনর্স এয়ার্স থেকে এত দূরে থেকেও তাই চোখ ছলছল বাঙলার ক্রীড়া প্রেমীদের।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleক্ষমতায় থাকার সেই ঔদ্ধত্যের কিছু নমুনা দেখালো বামেরা
Next Article শহরের বুক থেকে গুলির দাগ মুছলেও মুম্বাই হামলার সেই স্মৃতি এখনো টাটকা মানুষের মনে
admin
  • Website

Related Posts

June 16, 2025

এক টুকরো আমচরিত

4 Mins Read
June 14, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

3 Mins Read
June 13, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

3 Mins Read
June 10, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

এক টুকরো আমচরিত

June 16, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?