Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»বাঁকা চোখে»ইতি করোনা
বাঁকা চোখে

ইতি
করোনা

adminBy adminJuly 30, 2020Updated:July 30, 2020No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

অনিমা বসু

সবে মাথাটা গলিয়ে ছিলাম, বডিটা পুরো ঢোকাতে পারলেই কেল্লা ফতে! ব্যস–এর মধ্যেই নতুন চক্রান্ত! আবার  লকডাউনের ঘোষণা। আরে বাবা, আবার লকডাউন না করলে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হত শুনি! রাজ্যে তো বেকার গুনে শেষ করা যায় না। ঘুরে বেড়াচ্ছে আর  গাল দিয়ে মন্ত্রীদের বাপ চোদ্দপুরুষ উদ্ধার করছে।  নতুন ঘোষণা না হলে লেন্ডি-গেন্ডি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য রেডি হয়েই ছিলাম। অস্ত্রশস্ত্র জোগাড় করে শান দেওয়াও ছিল। শুধু মার্কেটে ডেলিভারির অপেক্ষা। কিছু সাধারণ গরিবগুর্বোও মারা যেত বটে। সে  কি আর করা যাবে! কোল্যাটারাল ড্যামেজ বলে  যাকে। ফালতু লকডাউনের চক্রান্তটা করে সব গুবলেট করে দিলে। তার ওপরে পাবলিককে মাস্ক পরা, হাত ধোয়ানোর জন্য সবাই মাঠে নেমে পড়েছে। রাস্তায় আবার মুখে মাস্ক না থাকলে পুলিশ হেবি পেদাচ্ছে। আবার ফাইনও করছে।আবার কিছু লোক তো সক্কাল থেকে ফেসবুকে বসে পরছে আমার শ্রাদ্ধ করতে। মাস্ক পড়া নিয়ে জ্ঞান থেকে আমি ছোয়ার আগেই কি কি ওষুধ রাখতে হবে তার ফিরিস্তিও ইউ টিউব, ফেসবুকেই দিয়ে দিচ্ছেন না-ডাক্তার থেকে ডাক্তাররা। এটা বাড়াবাড়ি না! ষড়যন্ত্র না, আমার বিরুদ্ধে।
কেসটা আমাদের হাতে থাকলে, না-থাকতো এত শিক্ষিত বেকার, না হতো ধর্ণা, মিটিং-মিছিল, সব ভ্যানিশ।  হা-ঘরে বেকার আর ওই এসি ঘরে থাকা দামি দামি মানুষগুলো, তাদের মধ্যে আবার কিছু বুদ্ধিজীবী নাকি বলে তাও আছে। এই সবগুলো এমনিতেই ডিপ্রেশনে ভুগছিল। ডিপ্রেশন একটা আধুনিক অসুখ। এখন হেব্বি ডিমান্ড এই রোগটার।
ডিপ্রেশন আর করোনার ককটেল । ভাবুন একবার। কি ডেডলি কম্বিনেশন । পুরো জমে ক্ষীর হয়ে যেত দাদা। তা না উল্টে লকডাউন এর চক্করে পরে, আমাদের চ্যালা চামুন্ডারা সব ঝিমিয়ে গেল। দিব্যি লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল সংক্রমণ আর মৃত্যু ।

অস্ত্রশস্ত্র জোগাড় করে শান দেওয়াও ছিল। শুধু মার্কেটে ডেলিভারির অপেক্ষা। কিছু সাধারণ গরিবগুর্বোও মারা যেত বটে। সে কি আর করা যাবে! কোল্যাটারাল ড্যামেজ বলে যাকে। ফালতু লকডাউনের চক্রান্তটা করে সব গুবলেট করে দিলে। তার ওপরে পাবলিককে মাস্ক পরা, হাত ধোয়ানোর জন্য সবাই মাঠে নেমে পড়েছে। রাস্তায় আবার মুখে মাস্ক না থাকলে পুলিশ হেবি পেদাচ্ছে। আবার ফাইনও করছে।


সারা পৃথিবী জুড়ে একটার পর একটা দেশে ঘুরে ধুম মাচালে, ধুম মাচালে ডান্স করছিলাম। কি রেপুটেশন মাইরি, কলার উঁচু করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম, বেশ একটা কুলীন কুলীন ভাব । তা না  দিল প্রেস্টিজে গ্যামাক্সিন ঢেলে। ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু এর পর এরকম বনেদি মানে খানদানি জিনিস আর কেউ দেকেচে! একেবারে ভগবান বিষ্ণুর অবতার। যুগে যুগে থুরি শতাব্দীতে শতাব্দীতে আমরা এই নানা রূপে অবতীর্ণ হয়ে থাকি। এবারে একেবারে হিরণ্যকশিপু অবতারে নেমেছি। তো পাবলিক বুঝলো না। দিল সব ব্যাটা সায়েন্টিস্টকে আমাদের পেছনে লেলিয়ে। এখন ভ্যাকসিন, না ট্যাকসিন -তাই তৈরি করার জন্য সব হুটোপাটি শুরু করে দিয়েছে।  যাই হোক। যে কতা বলছিলাম, আমাদের একটা সুবিধা কি বলুন তো, আপনাদের যেমন পরিবার পরিকল্পনা, জন্মনিয়ন্ত্রণ, এই সমস্ত গণ্ডগোলের কেস  আছে, আমাদের মধ্যে আবার সে সব নেই । আমরা খুব কষ্ট সহিষ্ণু আর উদার জাত। জন্মনিয়ন্ত্রণের  পরোয়া করিনা। ভগবানের দান দাদা, যত পারি বাড়িয়ে যাই। কোনরকমে একটা ওয়ে ইন মানে ঢোকার রাস্তা পেলেই হল। সড়াৎ করে সেঁধিয়ে যাই আপনাদের ভেতরে। একেবারে সোজা ফুসফুসে গিয়ে ল্যান্ড করি। কি সুন্দর থাকার জায়গা  মাইরি। ওটা আমাদের হেব্বি পছন্দ। তার পরে হাঁকাতে থাকি একটার পর একটা গোল। গোলকিপার যতক্ষণে মাঠে নামে ততক্ষণে গোলপোস্টটাই হাওয়া। একেবারে খুঁটিশুদ্ধ  ।তারপরে এম্বুলেন্স, অক্সিজেন, ইন্ট্রাভেনাস  ইনজেকশন, যতই চার্জ করো না কেন, স্পিকটি নট। আমি করোনা। এসেই যখন পড়েছি তখন দু-দশ কোটি না নিয়ে যাব না। 

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleখুনির শ্বাস আর জোহরার দীর্ঘনিঃশ্বাস
Next Article হঠাৎ অসুস্থ হাসপাতালে সোনিয়া
admin
  • Website

Related Posts

April 24, 2024

অরাজনৈতিক প্রচার

4 Mins Read
December 14, 2023

ঝগড়ুটে

4 Mins Read
December 10, 2022

চোরচোট্টা

3 Mins Read
December 7, 2022

চোরচোট্টা

3 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025

ইলিয়ারাজাঃ সঙ্গীত, সমাজ, রাজনীতি এবং

June 3, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?