Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»Lata Mangeshkar Achievements: “ফিরে দেখা” লতাজির মুকুটে রত্নের তালিকা
এক নজরে

Lata Mangeshkar Achievements: “ফিরে দেখা” লতাজির মুকুটে রত্নের তালিকা

adminBy adminFebruary 6, 2022Updated:February 6, 2022No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

কলকাতা ব্যুরো: ভারতীয় সঙ্গীতে লতা মঙ্গেশকর এক কিংবদন্তির নাম ৷ সাত দশক ধরে নানা গানে তিনি জয় করে নিয়েছেন প্রতিটি ভারতীয় শ্রোতার হৃদয় ৷ বিশ্বজোড়া অনুরাগীদের কাছে তিনি ছিলেন স্বয়ং মা সরস্বতীর বরকন্যা। সঙ্গীত জগতে নিজের অসামান্য যোগদানের জন্য বহু সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন তিনি।

ফিরে দেখা যাক, তাঁর সফল জীবনের সেইসব মাইলফলকগুলিকে!

সরকারি পুরস্কার: সঙ্গীতে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৬৯ সালে পদ্মভূষণ, ১৯৮৯ সালে দাদা সাহেব ফালকে, ১৯৯৯ সালে পদ্মবিভূষণ এবং ২০০১ সালে ভারতরত্ন পুরস্কারে সম্মানিত হন সুরসম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর। এছাড়া ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ৬০তম বার্ষিকীতে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারেও বরণ করে নেওয়া হয় এই গায়িকাকে।

#WATCH Melody queen Lata Mangeshkar awarded the nation's highest civilian honour, Bharat Ratna in 2001

(ANI Archive) pic.twitter.com/khw3OZTMjG

— ANI (@ANI) February 6, 2022

ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড: প্লে ব্যাক সঙ্গীতের জন্য ফ্লিম ফেয়ার পুরস্কার চালু হয় ১৯৫৯ সালে ৷ এর আগে কেবল সেরা গানের জন্যই পুরস্কার দেওয়া হতো ৷ যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন লতা ৷ তবে ১৯৫৯ সালে প্লে ব্যাক সঙ্গীতের জন্য পুরস্কার চালু হওয়ার পর অবশ্য ১৯৬৭ সাল অবধি একচেটিয়া রাজত্ব ছিল লতারই ৷ বছরের পর বছর একের পর এক সেরা প্লে ব্যাক গায়িকার পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন তিনি ৷ এরপর ১৯৭০ সালে নতুনদের রাস্তা করে দিতে পুরস্কারের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তবে ১৯৯৩ সালে তাঁকে ফিল্ম ফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কার, ১৯৯৪ এবং ২০০৪ সালে ফ্লিম ফেয়ার বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করা হয় ৷

জাতীয় পুরস্কার: একাধিক বার সেরা প্লে ব্যাক গায়িকা হিসাবে জাতীয় পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন ভারতের কোকিল কণ্ঠী। ১৯৭২ সালে ‘পরিচয়’, ১৯৭৫ সালে ‘কোরা কাগজ’ এবং ১৯৯০ সালে ‘লেকিন’ ছবির জন্য এই পুরস্কারে সম্মানিত হন লতা।

মহারাষ্ট্র রাজ্য ফিল্ম পুরস্কার: ১৯৬৬ সালে ‘সাধি মানাসি’ এবং ১৯৬৭ সালে ‘জাইত রে জাইত’ ছবির জন্য মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকারের তরফেও তাঁকে সেরা প্লেব্যাক গায়িকার পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়।

বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্ট অ্যাওয়ার্ড: বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্ট অ্যাসোশিয়েশনের পক্ষ থেকেও একাধিক পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়েছে সুরের রানীকে। ১৯৬৪ সালে ‘ওহ কৌন থি’, ১৯৬৭ সালে ‘মিলান’, ১৯৬৮ সালে ‘রাজা অর রাঙ্ক’, ১৯৬৯ সালে ‘সরস্বতী চন্দ্র’, ১৯৭০ সালে ‘দো রাস্তা’, ১৯৭১ সালে ‘তেরে মেরে সপনে’, ১৯৭৩ সালে ‘মর্জিনা আবদুল্লাহ’ এবং ‘বন পলাশির পদাবলি’ ছবির জন্য সেরা প্লে ব্যাক গায়িকার পুরস্কার পান তিনি ৷

লতা মঙ্গেশকর অ্যাওয়ার্ড: লতা মঙ্গেশকর এমন একজন কিংবদন্তি যে তাঁর সঙ্গীতের প্রতি অবদানের কথা মাথায় রেখে তাঁর নামেই পুরস্কার চালু করা হয়েছে বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকারের তরফে। এমনকি লতা মঙ্গেশকর লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন নওশাদ (১৯৮৪-৮৫), কিশোর কুমার (১৯৮৫-৮৬), মান্না দে (১৯৮৭-৮৮), খৈয়াম (১৯৮৮-৮৯)-সহ একাধিক শিল্পী। এই পুরস্কার প্রথম চালু হয় ১৯৯২ সালে, প্রচলন করে মহারাষ্ট্র সরকার।

অন্যান্য পুরস্কার: ১৯৭৪ সালে গিনিস বুকেও স্থান পান সুরসম্রাজ্ঞী। ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ২৫ হাজার এককগান এবং ২০টি ভারতীয় ভাষায় গান গেয়ে এই রেকর্ড স্থাপন করেন তিনি ৷

ডটার অফ দ্য নেশন অ্যাওয়ার্ড: এছাড়া ভারতের কোকিল কণ্ঠীকে ‘ডটার অফ দ্য নেশন’ উপাধি দিয়েও সম্মানিত করা হয়েছিল বর্তমান ভারত সরকারের পক্ষ থেকেও।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous ArticleLata Mangeshkar: সোমবার অর্ধদিবস ছুটি, ১৫ দিন ধরে রাজ্যে চলবে লতার গান  
Next Article Snowfall Darjeeling: বরফের চাদরে মুখ ঢাকলো দার্জিলিং, ঘুম
admin
  • Website

Related Posts

June 16, 2025

এক টুকরো আমচরিত

4 Mins Read
June 14, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

3 Mins Read
June 13, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

3 Mins Read
June 10, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

এক টুকরো আমচরিত

June 16, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?