কলকাতা ব্যুরো: এক ট্যুইটে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমান হয়ে এখন তিনি সাজা সোনার অপেক্ষায়। ক্ষমা চেয়ে এ যাত্রায় রক্ষা পেতে চান কি না তা ভাবার জন্য কয়েকটা দিন তাঁকে সময় দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। এরইমধ্যে বিতর্কিত আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণের ২০০৯ সালে একইভাবে শীর্ষ আদালতের বিরুদ্ধে মন্তব্য ইস্যু সামনে এলো। সেই সময় তাহেলকা ম্যাগাজিনে ভূষণ এক সাক্ষাৎকারে প্রধান বিচারপতিকে দুর্নীতিগ্রস্থ বলে মন্তব্য করেছিলেন।

আর সম্প্রতি দুটি ট্যুইট করে আদালত ও বর্তমান প্রধান বিচারপতি শারদ অরবিন্দ বোবদে সম্পর্কে কটাক্ষ করেছিলেন ভূষণ। আদালত অবমাননার এই মামলায় দোষির সর্বোচ্চ ছ’মাস জেল বা দু’হাজার টাকা জরিমানা অথবা দুটি সাজাই একসঙ্গে হতে পারে।

২০০৯ সালের ভূষণের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার মামলাটি প্রায় আট বছর পর আবার উঠলো সুপ্রিম কোর্টে। আবার ভূষনের বর্তমান ট্যুইট মামলার শুনানি যে বেঞ্চে চলছে তার প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র 2 সেপ্টেম্বর অবসর নেবেন। ফলে নতুন করে ওঠা প্রশ্নের বিচার করা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। তাই বাক স্বাধীনতা ও আদালতের স্বতপ্রণোদিত মামলা দায়ের করার অধিকার নিয়ে বিতর্ক নিরসনে পৃথক বেঞ্চে শুনানি ইঙ্গিত দিয়ে রাখলো সুপ্রিম কোর্ট।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version