Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»ভয়ঙ্কর মহিলা জলদস্যুর ভয়ে কাঁপত ব্রিটিশ-পর্তুগিজেরাও
এক নজরে

ভয়ঙ্কর মহিলা জলদস্যুর ভয়ে কাঁপত ব্রিটিশ-পর্তুগিজেরাও

adminBy adminJanuary 29, 2024Updated:January 29, 2024No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

জলদস্যু কথাটি শোনামাত্র চোখের সামনে ফুটে ওঠে সমুদ্রে ভাসমান জাহাজে বর্বর এক নাবিকের চেহারা। যার আপাদমস্তক বিদঘুটে পোশাকে ঢাকা। সে তার দলবল নিয়ে সমুদ্রে বিস্তীর্ণ জলরাশির বুকে ঘুরে বেড়ায়। ওঁৎ পেতে থাকে লুটপাটের আশায়। সুযোগ পেলেই দলবল নিয়ে আক্রমণ চালিয়ে জাহাজের সবাইকে কোতল করে, তারপর তাদের সমস্ত মালপত্র লুট করে পালিয়ে যায়। সেখান থেকে। হাজার বছর আগে কেবলমাত্র পুরুষরা নয় মহিলা জলদস্যুরাও সমুদ্রে আতঙ্ক সৃষ্টি করতো। যদিও ২০ শতকের আগে পর্যন্ত তাদের সমুদ্রযাত্রা সম্পূর্ণভাবে ছিল নিষিদ্ধ। কারণ নাবিকরা বিশ্বাস করত, দীর্ঘ সমুদ্রযাত্রায় জাহাজে মেয়েদের রাখলে জলদেবতারা ক্ষুব্ধ হতে পারেন। তাই অনেক মহিলা জলদস্যুরা সমুদ্রে ছদ্মবেশে থাকতো। মহিলা জলদস্যুদের মধ্যে অনেকেই ক্ষমতা এবং সাহসে পুরুষ জলদস্যুদের সমকক্ষ হয়ে উঠেছিল যদিও তাদের নেপথ্যে শক্তি জোগাতো পুরুষরাই।

চিং শি ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত মহিলা জলদস্যুদের একজন। ৮০ হাজার জলদস্যু তার আঙুলের ইশারায় উঠতো-বসতো। প্রায় হাজার দুই যুদ্ধ জাহাজ ছিল তার আয়ত্ত্বে। সেগুলি তার নির্দেশ মতো সমুদ্রের বিভিন্ন জাহাজে লুটপাট চালাতো।  প্রথম জীবনে এই মহিলার বাস ছিল ক্যান্টন শহরের ভাসমান পতিতালয়ে। সুন্দরী হলেও গরীব ঘরের মেয়ে, অবস্থার চাপেই সম্ভবত শরীর বিক্রির পেশাকেই জীবিকার পথ হিসাবে বেছে নিয়েছিল। সেই আদিম পেশার হাত ধরেই তাঁর জায়গা হয় সমুদ্রের কাছাকাছি জলের উপর ভাসমান এক পতিতালয়ে। সেখানেই তার সঙ্গে পরিচয় ও বিবাহ হয় চেং আইয়ের। সে ছিল দক্ষিণ চীন সাগরের এক ভয়ঙ্কর জলদস্যু। দু’জনে বিয়ে করে সংসার বাঁধে তারপর থেকে চিং শি তার স্বামীর সঙ্গে দুঃসাহসিক বিভিন্ন অভিযানে অংশ নেয়। একটা সময় চেং আইয়ের আয়ত্ত্বে ছিল ১২০০টি জাহাজ আর ৭০ হাজার জলদস্যু। বিয়ের ৬ বছরের মাথায় ৪২ বছর বয়সে চেং আই মারা গেলে পরবর্তী উত্তরাধিকার হিসেবে দায়িত্ব পায় তার পালকপূত্র চেং পো পো সই।

 চিং শি  চেং পো পো সই-এর সম্পর্কে সৎ মা হলেও, তার প্রেমে পড়ে। ক্ষমতার লোভই এই সম্পর্ক তৈরি করেন চিং শি। পরবর্তীতে তাদের বিয়ে হয় এবং সে দস্যুরানী হয়ে  দ্বিতীয় স্বামীর সব দায়িত্ব নিজের ঘাড়ে তুলে নেয়। অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও চতুর চিং শি ২য় স্বামী মারা যাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই পুরো দস্যুবাহিনীকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনতে দস্যু জাহাজগুলির জন্য একটি কঠোর আইন তৈরি করে। তার নির্দেশ ছিলো, উপকূলীয় কোনো গ্রামবাসীদের থেকে লুটপাট করা যাবে না।   এ ছাড়াও জাহাজে অপহরণ করা নারী বা শিশুর সঙ্গে কোনো দস্যু যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হতে পারবে না। এই কাজ করলে তার শিরচ্ছেদ করা হবে। যদিও পরবর্তীতে এ জাতীয় কাজের কারণে অনেক দস্যুকেই চিং শি মৃত্যুদণ্ড দিয়ে শিরচ্ছেদ করে। রিচার্ড গ্লাসপুল নামে একজন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী একসময় চিং শি-র জলদস্যুদের হাতে ধরা পড়লে তাকে আটকে রাখা হয়েছিল। তিনি তার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, চিং শি ৮০ হাজার জলদস্যুকে একাই নিয়ন্ত্রণ করতো, প্রায় হাজারখানেক বড় জাহাজ এবং ৮০০টি ছোট জাহাজ এবং নৌকা ছিল তার আয়ত্ত্বে।

ম্যাকাও থেকে ক্যান্টন পর্যন্ত দক্ষিণ সমুদ্রে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল চিং শিহ-র৷ ওই বিস্তীর্ণ এলাকার সমুদ্রতীরের গ্রামগুলোকেও নিজের ছত্রছায়ায় নিয়ে এসেছিল সে। গ্রামের মানুষকে জলদস্যুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে বিনিময়ে কর নিত গ্রামবাসীদের থেকে৷ তাঁর কঠোর অনুশাসন, তুখোড় যুদ্ধনীতি, আর নির্মম শাস্তির জন্য দক্ষিণ সমুদ্রের ত্রাস হয়ে দেখা দিয়েছিল এই দস্যুরানি।ইতিহাসবিদদের কেউ কেউ বলেন, লুঠতরাজের পাশাপাশি চিং শিহ আফিম চোরাচালানের ব্যবসা করত,  কারও মতে, জলদস্যুদের আক্রমণে সমুদ্রতীরের গ্রামগুলিতে সেসময় প্রায়ই যে লুটপাট, ডাকাতি, কর-আদায় চলত, সেই অরাজকতাই থামাতে চেয়েছিল সে। আর এই কাজে তার সহায়ক হয়েছিল প্রথম জীবনের অন্ধকার অভিজ্ঞতা। টানা ৩ বছর সমুদ্রে দাঁপিয়ে বেড়ানো এই মহিলা চীন সরকারের কাছে ধরা পড়ে। এরপর ক্ষমা প্রার্থনা করে অবসর গ্রহণ করে চিং শি।  

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleসাপ্তাহিক রাশিফল ( Weekly Horoscope )
Next Article বাংলার ভয়ঙ্কর ডাকাত
admin
  • Website

Related Posts

June 27, 2025

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

3 Mins Read
June 25, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

3 Mins Read
June 23, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

3 Mins Read
June 20, 2025

দুটি দেশের বন্ধুতা যেভাবে যুদ্ধে পরিণত হল

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

কোচবিহার জেলার রথ ও রথের মেলা  

June 27, 2025

মহাকাশ অভিযানের সফল যাত্রায় শুভাংশু শুক্লা

June 25, 2025

ইসরায়েল-ইরান সংঘাত আলোচনায় ভারতের কিন্টুর গ্রাম

June 23, 2025

দুটি দেশের বন্ধুতা যেভাবে যুদ্ধে পরিণত হল

June 20, 2025

ইসরায়েল ও ইরান সংঘাত চলতে থাকলে

June 19, 2025

এক টুকরো আমচরিত

June 16, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?