Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»বাসের নাম বিপ্লবী                             
এক নজরে

বাসের নাম বিপ্লবী                             

সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়By সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়October 5, 2023Updated:October 5, 2023No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

(গত সংখ্যার পর)

একদিকে অনুশীলন সমিতি অন্যদিকে যুগান্তর দলকে নিয়ে নাস্তানাবুদ ব্রিটিশ শাসক। কুখ্যাত কার্জনের বঙ্গভঙ্গ চক্রান্তকে ভেঙে তছনছ করে দিতে সশস্ত্র সংগ্রামী মনোভাবাপন্ন সবাই একজোট হতে লাগলেন। ১৯০৬ এর এপ্রিল মাস নাগাদ বিপ্লবী কর্মকান্ডে বিশ্বাসী কিশোর, তরুন যুবকদের নিয়ে দল গড়ার পাশাপাশি বিপ্লববাদে উদ্বুদ্ধ করতে “যুগান্তর” নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হতে লাগলো। সম্পাদনার দায়িত্ব নিলেন তরুণ বিপ্লবী ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত। ছোট ছোট ক্লাব, সভা সমিতি কিম্বা শরীর চর্চার সংঘ ও ব্যায়ামাগারগুলো জোটবদ্ধ হয়ে উঠলো। গোটা বঙ্গদেশ কেঁপে উঠলো “যুদ্ধং দেহী” হুঙ্কারে। অখন্ড বাঙলা জুড়ে শুরু হয়ে গেল অনুশীলন সমিতির শাখা সংগঠন গড়ে তোলার কাজ।

Angry protesters

কোলকাতায় অনুশীলন দলের অন্যতম পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন সভাপতি ব্যারিষ্টার প্রমথনাথ মিত্র, সহসভাপতি ব্যারিষ্টার চিত্তরঞ্জন দাশ এবং অরবিন্দ ঘোষ। সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ মনোনীত হয়েছিলেন সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর। সংগঠনের প্রাথমিক অবস্থায় মুল মাথা ছিলেন অরবিন্দ, যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সতীশচন্দ্র বসু ও বারীন্দ্রনাথ ঘোষ। বরোদা মহারাজের নিজস্ব সৈন্যবাহিনীর কাছে সামরিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দেন অরবিন্দ। সেখানে যতীন্দ্রনাথ ও বারীণ প্রশিক্ষণ নেন। তারপর বাঙলায় ফিরে এসেই তাঁরা যুদ্ধের কাজ শুরু করে দেন। তাঁদের হাত শক্ত করতে সমিতিতে এলেন বিপিন চন্দ্র পাল, ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, হেমেন্দ্রচন্দ্র মল্লিক, সরলা দেবী প্রমূখ। অন্যদিকে ঢাকা প্রদেশে অনুশীলনের জ্বলন্ত মশাল এনে তরুণ যুবকদের অগ্নিমন্ত্রে দীক্ষিত করার অমোঘ কাজটি করলেন জাতীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও বিপ্লবী পুলিন বিহারী দাস। সুসংগঠিত করে তোলার বৈপ্লবিক কর্মকান্ডের সূচনা করলেন তিনি। পাশে পেলেন আনন্দ চন্দ্র চক্রবর্তীকে।

সংগঠনের শুরুতেই ঢাকা সহ বিভিন্ন অঞ্চলে পুলিন বিহারীর নেতৃত্বে প্রায় আশি জন যুবক মাতৃমন্ত্রে দীক্ষা নিলেন। ১৯০৬ এর সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা অনুশীলন সমিতি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠলো ব্রিটিশ প্রশাসনের কাছে। প্রশাসনিক সংস্কার ও বিদ্রোহ দমনের লক্ষ্যে পূর্ববাঙলা ও অসম প্রদেশকে নিয়ে একটি বিশেষ অঞ্চল গঠন করে। ১৯০৬ এর ৬ই ডিসেম্বর সেখানকার দায়িত্ব প্রাপ্ত ছোটলাট ট্রেনে চড়ে ভ্রমণে বেরোয়। সেই সময় বিপ্লবী দল বোমা মেরে রেল ট্র্যাক উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আবার ২৩শে ডিসেম্বর ঢাকার প্রাক্তন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিঃ অ্যালেনকে গোয়ালন্দে হত্যার উদ্দেশ্যে আচমকা আক্রমণ হানলে প্রমাদ গুণে ইংরেজ বাহিনী। এখান থেকেই শুরু হয়ে গেল মহাসংগ্ৰামের প্রস্তুতি। এই মহাসংগ্ৰামের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আগুন পাখি কিম্বা ব্রিটিশ নিধন যজ্ঞের পুরোহিত- হেমচন্দ্র কানুনগো’র কথা বলতেই হয়। শৈশবে যাঁর মন জুড়ে ছিল ছবি আঁকার স্বপ্ন। সেই মেদিনীপুরের রাধানগর গ্ৰামের ছেলেটিই নির্বাচিত হলেন বিদেশে সামরিক ও বিষ্ফোরক নির্মান সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য।

অন্যদিকে শুরু হলো তহবিল গড়ার কাজ। বিপ্লবী কর্মকান্ডের জন্য চাই টাকা। সেই তহবিলের জন্য বারীণের দেখানো পথে হাঁটা শুরু করলেন সমিতির কয়েকজন হার্ডকোর সদস্য। বারীণের নির্দেশে পাঁচজন সদস্য গেলেন পাটনার বাঁকীপুরে। এই ঘটনাটি এন্ড্রুফ্রেজার অ্যাকশনের দশদিন পরের কথা। বাগান বাড়ি থেকে বিভূতিভূষণ, উল্লাসকর, প্রফুল্ল চাকী, সতীশ সরকার এবং উপেন্দ্রনাথ  রওনা হলেন বাঁকীপুরের পথে।

(চলবে)

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleদুর্লভ নাকি অনিঃশেষ দ্যুতি     
Next Article ব্রিটেনের মেয়েদের ভোটাধিকারের জন্য লড়েছেন ভারতীয় রাজকন্যা
সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

Related Posts

June 14, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

3 Mins Read
June 13, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

3 Mins Read
June 10, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

4 Mins Read
June 8, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025

ইলিয়ারাজাঃ সঙ্গীত, সমাজ, রাজনীতি এবং

June 3, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?