Close Menu
Kolkata361°
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Follow Us
  • Facebook
  • Twitter
  • YouTube 733
  • WhatsApp
Facebook X (Twitter) Instagram
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp
Kolkata361°
Subscribe Login
  • এক নজরে
  • জানা অজানা
  • দেশ-দুনিয়া
    • দেশ
    • দুনিয়া
  • অচিনপুর
  • অদ্ভুতুড়ে
  • কথাবার্তা
  • বৈঠকখানা
  • লেখালিখি
  • ঘুরে-ট্যুরে
  • রাজন্যা
    • ভালো-বাসা
    • খানা খাজানা
    • শরীর ও মন
  • অন্যান্য
    • না-বলা কথা
    • বাঁকা চোখে
    • ক্রাইম ডাইরি
    • কেরিয়ার গাইড
    • প্রবাসীর ডাইরি
    • রিভিউ
    • জ্যোতিষ
    • খেলা
    • ২১ এর ধর্মযুদ্ধ
    • রাজ্য
      • কলকাতা
      • জেলা
    • অর্থকড়ি
      • ব্যবসা
      • শেয়ার বাজার
Kolkata361°
You are at:Home»এক নজরে»রিনির দেখা পেতেই শিবরাম বাড়ি থেকে পালিয়েছিলেন
এক নজরে

রিনির দেখা পেতেই শিবরাম বাড়ি থেকে পালিয়েছিলেন

তপন মল্লিক চৌধুরী By তপন মল্লিক চৌধুরী December 13, 2022No Comments3 Mins Read
Facebook Twitter WhatsApp Email
Share
Facebook Twitter Email WhatsApp

গোটা দেশে তখন স্বাধীনতা আন্দোলনের জোয়ার। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকেই দিবারাত্র ভেসে উঠছিলো ইংরেজ ভারত ছাড় আওয়াজ। তার রেশ ছড়িয়ে পড়ে সচেতন ভারতবাসীর মধ্যে। যার প্রভাব থেকে স্কুল পড়ুয়ারাও থেকে বাদ পড়েন না।

চাঁচলের একটি স্কুলে মাস্টারমশাই ছাত্রদের লিখতে দিলেন— বড় হয়ে তুমি কী হতে চাও? ছাত্রদের মধ্যে কেউ লিখল ডাক্তার, কেউ উকিল। সেই ক্লাসের একটি ছেলে লিখল, সে দেশপ্রেমিক হতে চায়। সেটা দেখে মাষ্টারমশাই খুবই অবাক হলেন। সেদিন স্কুল ছুটির পর ছেলেটির এক সহপাঠী তাঁকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বলল, ‘যদি সত্যিই দেশপ্রেমিক হতে চাস তো আমাদের দলে নাম লেখা’। ছেলেটি তার সহপাঠীর কথা মতো চাঁচলের একটি বিপ্লবীদের দলে নাম লেখায়। সেই দলে স্কুল পড়ুয়াদের কাজ ছিল চিঠি আর অস্ত্র আদান প্রদান করা, ইংরেজ পুলিশ যাতে কোনওভাবে বিপ্লবীদের সন্দেহ না করে।

এলাকায় এক সাহেবের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। বিপ্লবীদের কাজে অসুবিধা হচ্ছে আরও বেশি। তাই সাহেবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে চায় তারা। সেই সুযোগও একদিন এসে গেল। এলাকার একটি সভায় হাজির থাকবেন সাহেব। আর সাহেবকে গুলি করে মারার দায়িত্ব পড়ল ওই ছেলেটির ওপর। পকেটে পিস্তল নিয়ে সভার মাঝখানে দাড়িয়ে আছে ছেলেটি। ভয়ে উত্তেজনায় ছেলেটি ঘামছে। এমন সময় সাহেব মঞ্চে উঠছেন। আশপাশে দাড়িয়ে থাকা বিপ্লবী দলের তরুণরা তাকে ইশারা করে। ছেলেটি কাঁপা কাঁপা হাতে পকেটে হাত ঢুকিয়ে পিস্তল বার করতে যাবে ঠিক তখনই সভা মঞ্চের মাইক থেকে ঘোষণা করা হল, ‘শিবরাম চক্রবর্তী মঞ্চে উঠে এস, উদ্বোধনী সঙ্গীত গাইতে হবে’।

ভেস্তে গেল বিপ্লবীদের পরিকল্পনা। সাহেবকে বন্দুক তাক করে গুলি চালানোর বদলে শিবরামকে মঞ্চে উঠে উদ্বোধনী গান গাইতে হল। কিন্তু মনে মনে সে দেশের কাজ করার সংকল্প নিয়েছে। তাকে তো সে কাজ করতেই হবে। তা না হলে এ জীবন বৃথা। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ চাঁচোলে এসেছেন। সভায় বক্তৃতা করছেন। গোটা এলাকার মানুষ সেই সভায় হাজির। কিশোর শিবরাম দেশবন্ধুর ভাষণ শুনে এমন উদ্বুদ্ধ হলেন যে দেশবন্ধুর ফেরার ট্রেনের ওই বগিতেই লাফ দিয়ে উঠে পড়লেন। সোজা দেশবন্ধুর সামনে গিয়ে বললেন, ‘আপনার সঙ্গে কলকাতায় যাব।’ দেশবন্ধু জানতে চাইলেন, ‘কী করবে কলকাতা গিয়ে?’ শিবরামের সাফ জবাব, ‘স্বদেশী করব।’

কলকাতায় এক মেসে ব্যবস্থা করে দিলেন দেশবন্ধু। মেস-ম্যানেজারের হাতে দশটা টাকা দিয়ে বললেন, শিবরামের বই খাতা পেন জামা সব কিনে দিতে। কিন্তু কীভাবে যেন সেই টাকা শিবরামের হাতে পৌঁছাল, আর দু’দিনের মধ্যে সিনেমা দেখে আর চপ কাটলেট খেয়ে পুরো টাকা শেষ। ম্যানেজারের জেরায় শিবরাম সত্যি কথাই বললেন। কিন্তু তাকে মেসে রাখা গেল না। শুরু হয়ে গেল শিবরামের ভবঘুরের জীবন।

শোনা যায় শিবরাম কলকাতায় এসেছিলেন রিনির খোঁজে। যাকে শিবরাম বলেছিলেন, ‘তুই আমার জীবনে একমাত্র মেয়ে, তুই প্রথম তুই শেষ’। শিবরামের প্রথম চুমু খাওয়ার গল্পেও আছে রিনি। কলকাতা থেকে তাঁর বাবার আনা নতুন গুড়ের সন্দেশ হাতে পেয়ে শিবরাম ভাবলেন, রিনিকে ভাগ না দিয়ে কি খাওয়া যায়? তক্ষুনি ছুটলেন রিনির বাড়ি। শিবরামের হাতের মুঠোয় সন্দেশ দেখামাত্র রিনি দুটো সন্দেশই নিয়ে মুখে পুরে দেয়। ‘ওমা, আমি যে একদম খাইনি রে এখনো’। একথা বলতেই সে মুখ থেকে বার করে হাতে নয়, পাখি-মা তার ছানাকে যেমন করে খাওয়ায়, তেমনি করে তার মুখের গ্রাসের খানিকটা শিবরামের মুখের মধ্যে পুরে দেয়। মুখের ভেতরে মুখ ঢুকিয়ে।শিবরামের জীবনে সেই প্রথম এবং শেষ চুমু। সন্দেশের সঙ্গে মেশানো চুমু। প্রথম অমৃত আস্বাদের জন্য শিবরাম রিনির কাছে চিরঋণী ছিলেন।

স্বদেশী আন্দোলনের জেরে বেশ বিপাকে পড়েই ইংরেজ পুলিশ যুককদের সন্দেহ হলেই জেলে পুড়তো। হাজার হাজার ছেলে তখন জেলে। শিবরামেরও খুব শখ জেলে যাওয়ার। কিন্তু অমন ল্যাকপেকে চেহারা দেখে পুলিশ কিছুতেই আর ধরে না। একদিন ধরল ‘বন্দেমাতরম’ বলে ওঠায়। কিন্তু সেই জেলেও ঘটল অবাক কান্ড। শিবরামের সঙ্গে দেখা হল তাঁর গ্রামের কিশোরী প্রেমিকা রিনির। যে শিবরামের আগেই কলকাতায় চলে এসেছিল সেও রয়েছে ওই জেলে। জেলের মধ্যেই আবার প্রেমিকার সঙ্গে পুনর্মিলন। কিন্তু বেশি দিনের সুখ তো শিবরামের কপালে নেই। কয়েক দিন পরেই অন্য জেলে বদলি হয়ে গেল শিবরাম। আবার বিচ্ছেদ।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr WhatsApp Email
Previous Articleসাপ্তাহিক রাশিফল ( Weekly Horoscope )
Next Article গণজাগরণের শিল্পী হেমাঙ্গ বিশ্বাস
তপন মল্লিক চৌধুরী

Related Posts

June 14, 2025

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

3 Mins Read
June 13, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

3 Mins Read
June 10, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

4 Mins Read
June 8, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

4 Mins Read
Add A Comment
Leave A Reply Cancel Reply

Archives

ফুটবলপ্রেমী চে গুয়েভারা  

June 14, 2025

কেন ভেঙে পড়লো এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমান

June 13, 2025

আরও নানা ধরনের গোয়েন্দা

June 10, 2025

কেন বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরেকে নিয়ে এত কথা  

June 8, 2025

লক্ষ লক্ষ গাছ লাগালেই কি পরিবেশ রক্ষা পাবে?  

June 5, 2025

ইলিয়ারাজাঃ সঙ্গীত, সমাজ, রাজনীতি এবং

June 3, 2025
  • Login
  • Register
Pages
  • Home
  • About us
  • Disclaimer
  • Terms and Conditions
  • Contact
Kolkata361°
Facebook X (Twitter) YouTube WhatsApp RSS
© 2025 by kolkata361.in

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

Sign In or Register

Welcome Back!

Login to your account below.

Lost password?